-
স্টাফ রিপোর্টার
আজ জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী।
প্রতিবছর এই দিন জাতীয় শোক দিবস হিসেবে যথাযথ মর্যাদা ও শোকাবহ পরিবেশে পালিত হয়। প্রতিবারের মতো এবারও জাতীয় শোক দিবসে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মমূচি গ্রহণ করেছে উপরোক্ত অভিপ্রায় ব্যক্ত করে মতলব দক্ষিণ উপজেলার ২ নং নায়েরগাঁও দক্ষিন ইউনিয়নের দক্ষিন আধারা গ্রামের কৃতি সন্তান বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী, সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ ও নারায়ণপুর পপুলার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি, মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ পাটোয়ারী বলেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোররাতে সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপথগামী সদস্য ধানমণ্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল, শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামাল।
পৃথিবীর এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তাঁর ছেলে আরিফ ও মেয়ে বেবি, সুকান্ত বাবু, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে যুবনেতা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মনি, তাঁর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু, কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৬ জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন।
মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ পাটোয়ারী, মহান আল্লাহর দরবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ ১৫ ই আগস্ট এর সকল শহীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন।